কোভিড প্রত্যাশিত আয়ু কমিয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বেশি

 

ফাইল ছবি
   




কোভিড প্রত্যাশিত আয়ু কমিয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বেশি  

এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যারা মারা যাচ্ছেন তাদের মৃত্যুর তথ্য বিশ্লেষণ করে অধিদপ্তর দেখিয়েছে, মৃতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ আক্রান্ত ছিলেন ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপে।

এছাড়া বক্ষব্যাধি, হৃদরোগ, কিডনিজনিত রোগ, লিভারের সমস্যা, স্ট্রোক, নানা স্নায়ুবিক রোগ, থাইরয়েডজনিত রোগ, বাতজনিত সমস্যা, রক্তের নানা সমস্যার কারণে সৃষ্ট রোগ, ক্যান্সার ও মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত ছিলেন অনেকে।

অধিদপ্তরের তথ্যে দেখা গেছে, ৩৯তম সপ্তাহে মৃত ১৫৯ জনের মধ্যে কো-মর্বিডিটি ছিল ৮৮ জনের। তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস ছিল ৬২ দশমিক ২ শতাংশের। ৬৭ শতাংশ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ টিকাদান কর্মসূচিতে বুধবার বনানীর পল্লীবন্ধু এরশাদ বিদ্যালয় কেন্দ্রে টিকা নেয়ার পর কার্ড দেখাচ্ছেন এক দম্পতি। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ টিকাদান কর্মসূচিতে বুধবার বনানীর পল্লীবন্ধু এরশাদ বিদ্যালয় কেন্দ্রে টিকা নেয়ার পর কার্ড দেখাচ্ছেন এক দম্পতি। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি

এছাড়া মৃতদের ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ বক্ষব্যাধী, ১৮ দশমিক ২ শতাংশ হৃদরোগ, ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ কিডনিজনিত রোগ, ৫ দশমিক ৭ শতাংশ স্ট্রোক, ৫ দশমিক ৭ শতাংশ ক্যান্সার, ২ দশমিক ৩ শতাংশ স্নায়ু রোগ, ২ দশমিক ৩ শতাংশ থাইরয়েডের সমস্যা এবং ১ দশমিক ১ শতাংশ বাতজনিত সমস্যায় আক্রান্ত ছিলেন।

করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত মারা যাওয়া কতজনের কো-মর্বিডিটি ছিল এবং তাদের কত শতাংশ কোন রোগে আক্রান্ত ছিলেন জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা সোমবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এটা হিসাব করতে কিছুটা সময় লাগবে।

“আমরা এটা শুরু করেছি যে প্রতি সপ্তাহে মৃত্যু পর্যালোচনাটা দিয়ে দেব। পুরো ডেটা রেডি করতে বলেছি। এটা করতে হয়ত কিছুটা সময় লাগবে, হয়ে গেলে জানিয়ে দেব

Post a Comment

0 Comments