সারাদেশে আজ মঙ্গলবার করোনাভাইরাসের ৮০ লাখ ডোজ টিকা দেওয়া হবে। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ৭৫ লাখ এবং নিয়মিত টিকাদান কার্যক্রমের আওতায় দেওয়া হবে আরও পাঁচ লাখ টিকা। ২৫ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিরা এ টিকা পাবেন। তবে এ ক্ষেত্রে টিকাগ্রহীতার আগে নিবন্ধন করা থাকতে হবে এবং মোবাইল ফোনে মেসেজ পেতে হবে। টিকা নেওয়ার জন্য সবাইকে জাতীয় পরিচয়পত্র ও টিকা কার্ড সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন চল্লিশোর্ধ্ব ব্যক্তি, নারী ও প্রতিবন্ধীরা। ইতোমধ্যে দেশের সব কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় টিকাসহ সরঞ্জাম পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফেসবুক পেজে লাইভে এসে এসব কথা বলেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
টিকাদান কর্মসূচির বিস্তারিত জানাতে গিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, এ গণটিকাদান কর্মসূচিতে শুধু প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হবে। ২৮ অক্টোবর তাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে। ক্যাম্পেইন শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং আমাদের লক্ষ্যমাত্রায় না পৌঁছা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে টিকাদান চলমান থাকবে। স্থানীয়ভাবে টিকাদানের সময় পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করা যাবে। প্রতিটি ইউনিয়নে দেড় হাজারের বেশি, পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫০০ বা এর বেশি এবং সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে ১ হাজার বা এর বেশি টিকা দেওয়া হবে।
অধ্যাপক খুরশীদ আলম বলেন, স্তন্যদানকারী মা ও অন্তঃসত্ত্বা নারীদের এ ক্যাম্পেইনের আওতায় টিকা দেওয়া হবে না। তিনি আরও জানান, উপজেলা পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে কোনো ওয়ার্ডের একটি কেন্দ্রে একটি বুথ, পৌরসভার প্রতিটি কেন্দ্র্রে একটি বুথ, সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে ৩টি বুথের মাধ্যমে টিকা দেওয়া হবে। সারাদেশে আগে থেকে যেসব কেন্দ্রে টিকাদান কর্মসূচি চলছিল, সেগুলো অব্যাহত থাকবে।
মহাপরিচালক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ৭৫তম জন্মদিনকে কেন্দ্র করে এ টিকাদান কর্মসূচির পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিশ্বে যখন করোনা মহামারি শুরু হলো; যখন অনেক দেশই টিকার অনুমোদন দেয়নি, তখন তিনি টিকা সংগ্রহের জন্য অনুমতি দিয়ে রেখেছিলেন। এটা তার দূরদর্শিতার পরিচায়ক।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, যারা ইতোমধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকার যে কোনো হাসপাতালে টিকার জন্য নিবন্ধন করেছেন কিন্তু এখনও এসএমএস পাননি, শুধু তারাই এ কার্যক্রমের আওতায় টিকা নিতে পারবেন। তবে ষাটোর্ধ্ব বয়সের কেউ নিবন্ধন না করলেও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে নিয়ে এলে টিকা দেওয়া হবে। যারা প্রথম ডোজের টিকা নেবেন, ২৮ অক্টোবর ওই কেন্দ্র থেকেই দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিতে হবে।
টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন চল্লিশোর্ধ্ব ব্যক্তি, নারী ও প্রতিবন্ধীরা। ইতোমধ্যে দেশের সব কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় টিকাসহ সরঞ্জাম পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফেসবুক পেজে লাইভে এসে এসব কথা বলেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
টিকাদান কর্মসূচির বিস্তারিত জানাতে গিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, এ গণটিকাদান কর্মসূচিতে শুধু প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হবে। ২৮ অক্টোবর তাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে। ক্যাম্পেইন শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং আমাদের লক্ষ্যমাত্রায় না পৌঁছা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে টিকাদান চলমান থাকবে। স্থানীয়ভাবে টিকাদানের সময় পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করা যাবে। প্রতিটি ইউনিয়নে দেড় হাজারের বেশি, পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫০০ বা এর বেশি এবং সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে ১ হাজার বা এর বেশি টিকা দেওয়া হবে।
অধ্যাপক খুরশীদ আলম বলেন, স্তন্যদানকারী মা ও অন্তঃসত্ত্বা নারীদের এ ক্যাম্পেইনের আওতায় টিকা দেওয়া হবে না। তিনি আরও জানান, উপজেলা পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে কোনো ওয়ার্ডের একটি কেন্দ্রে একটি বুথ, পৌরসভার প্রতিটি কেন্দ্র্রে একটি বুথ, সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে ৩টি বুথের মাধ্যমে টিকা দেওয়া হবে। সারাদেশে আগে থেকে যেসব কেন্দ্রে টিকাদান কর্মসূচি চলছিল, সেগুলো অব্যাহত থাকবে।
মহাপরিচালক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ৭৫তম জন্মদিনকে কেন্দ্র করে এ টিকাদান কর্মসূচির পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিশ্বে যখন করোনা মহামারি শুরু হলো; যখন অনেক দেশই টিকার অনুমোদন দেয়নি, তখন তিনি টিকা সংগ্রহের জন্য অনুমতি দিয়ে রেখেছিলেন। এটা তার দূরদর্শিতার পরিচায়ক।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, যারা ইতোমধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকার যে কোনো হাসপাতালে টিকার জন্য নিবন্ধন করেছেন কিন্তু এখনও এসএমএস পাননি, শুধু তারাই এ কার্যক্রমের আওতায় টিকা নিতে পারবেন। তবে ষাটোর্ধ্ব বয়সের কেউ নিবন্ধন না করলেও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে নিয়ে এলে টিকা দেওয়া হবে। যারা প্রথম ডোজের টিকা নেবেন, ২৮ অক্টোবর ওই কেন্দ্র থেকেই দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিতে হবে।
0 Comments